==================================
ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরোধীরা প্রায় বলে থাকে, হযরত মুজাদ্দিদে আলফে সানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি নাকি ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরোধীতা করেছেন এবং তারা দলীল স্বরুপ বলে থাকে, যেখানে মুজাদ্দিদে আলফে সানী রহমতুল্লাহি বলেন- “যদি আল্লাহর নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আজকের যুগে থাকতেন আর এই সব মাহফিল দেখতে পেতেন, আমি হেন অধমের দৃঢ় বিশ্বাস যে কখনো তিনি এ কাজ পছন্দ করতেন না, বরং এ সব অনুষ্ঠান একেবারে বন্ধ করে দিতেন”। পাশাপাশি তারা অনেক ইমাম-মুজতাহিদগণ উনাদের রেফারেন্স ব্যবহার করে।
কিন্তু এ কাজ করতে গিয়ে বীরুধীতাকারীরা একটি বিষয় এড়িয়ে যায়, তা হলো মৌলুদ আর মাউলিদ/ঈদে মীলাদ এক নয়। ঐ সময় মৌলুদ নামক এক চরম বেহায়া, বেদাতী, হারাম নাজায়েজ অনুষ্ঠানের প্রচলন করা হতো। যেখানে গান-বাদ্য-বেহায়া বেপর্দার ঘটনা ঘটতো। যেসব দলিল ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরোধীতায় বর্তমানে ব্যবহার করা হচ্ছে সেগুলো মূলত মৌলুদ নামক অনুষ্ঠানের, ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরোধীতা করে নয়।
যেমন কওমী গুরু আশরাফ আলী থানভী মৌলুদকে হারাম বলেছে, কিন্তু বেহেস্তী জেওরে ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে অপরিহার্য বলেছেন। তাই যারা মৌলুদ আর ঈদে মীলাদকে এক করে বিভ্রান্তি ছড়ায়, তারা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার শত্রু ছাড়া অন্যকিছু নয়।
সুমহান ৯০ দিন ব্যাপী আযিমুশশান মাহফিল সম্মানিত প্রতিষ্ঠাতা পৃষ্ঠপোষক:
======================
সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা
আলাইহিস সালাম যিনি সম্মানিত শায়িখ
রাজারবাগ দরবার শরীফ।
حدث رائع في التاريخ في بنغلاديش
تسعين يوما طويلة المحفل
A wonderful event in history happening in Bangladesh: 90 days long mahfil
#90DaysMahfil
বিস্তারিত দেখুন: