সুওয়াল-২০বিভিন্ন অজুহাতে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক ভাঙলে এর গুনাহের দায় কি এলাকাবাসী ও মুছুল্লীদের উপর বর্তাবে?


জওয়াব: হ্যাঁ, অবশ্যই বিভিন্ন অজুহাতে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক ভাঙলে এর গুনাহের দায় যারা ভাঙ্গবে এবং যারা সহযোগীতা ও সমর্থন করবে তারাসহ এলাকাবাসী ও মুছুল্লী সকলের উপর বর্তাবে।

কারণ, এলাকাবাসী ও মুছুল্লী সকলে মিলে যদি সর্বশক্তি দিয়ে জোড়ালো প্রতিবাদ করে, তাহলে কারো পক্ষে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক ভাঙ্গা কস্মিনকালেও সম্ভব নয়।
স্বাভাবিকভাবে কারো ঘর-বাড়ি যদি কেউ ভাঙতে আসে, তাহলে সে তার সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে বাধা প্রদান করে এবং মামলা-মুকাদ্দামা করে। যদি তাই হয়, তাহলে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক হচ্ছেন যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঘর মুবারক। এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঘর মুবারক তথা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক যদি কেউ ভাঙতে আসে, তাহলে সমস্ত এলাকাবাসী ও মুছুল্লীদের জন্য ফরযে আইন হচ্ছে নিজের ঘর-বাড়ি হেফাযতের জন্য যেরূপ সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে বাধা প্রদান করে থাকে এবং মামলা-মুকাদ্দামা করে থাকে, তার চেয়ে লক্ষ কোটি গুণ বেশি সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে বাধা প্রদান করা এবং আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করা। এটাই ঈমানের দাবি।

কেননা, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسِ بْنِ مَالِكٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ اَحَبَّ اللهَ عَزَّ وَجَلَّ فَلْيُحِبَّنِـىْ وَمَنْ اَحَبَّنِـىْ فَلْيُحِبَّ اَصْحَابِـىْ وَمَنْ اَحَبَّ اَصْحَابِـىْ فَلْيُحِبَّ الْقُرْاٰنَ وَمَنْ اَحَبَّ الْقُرْاٰنَ فَلْيُحِبَّ الْمَسَاجِدَ فَاِنَّـهَا اَفْنِيَةُ اللهِ اَبْنِيَتُهٗ.
অর্থ: “হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনাকে মুহব্বত করে, সে যেন আমাকে মুহব্বত করে। আর যে ব্যক্তি আমাকে মুহব্বত করে, সে যেন আমার হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদেরকে মুহব্বত করে। আর যে ব্যক্তি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদেরকে মুহব্বত করে, সে যেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনাকে মুহব্বত করে। আর যে ব্যক্তি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনাকে মুহব্বত করে, সে যেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারকসমূহ উনাদেরকে মুহব্বত করে। (মুহব্বতের বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারকসমূহ উত্তমভাবে তা’যীম-তাকরীমের সাথে সংরক্ষণের সার্বিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা। অর্থাৎ যাতে কেউ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক ভাঙ্গতে না পারে বা কোনো প্রকার ক্ষতি করতে না পারে এবং মুছুল্লীদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক কেন্দ্রিক কোনো ইবাদতে বিঘœ সৃষ্টি করতে না পারে। সুবহানাল্লাহ!)

কেননা নিঃসন্দেহে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারকসমূহ হচ্ছেন মহান আল্লাহ পাক উনার আঙ্গিনা, মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঘর মুবারক।” সুবহানাল্লাহ! (তাফসীরে কুরতুবী শরীফ ১২/২৬৬, তাফসীরে ইবনে আবী হাতিম ১৩/৭৩৪, শরহুল বুখারী শরীফ ১/৪১৪ ইত্যাদি)

এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার থেকে যেই বিষয়টি অত্যন্ত সুস্পষ্ট তা হচ্ছে- যে ব্যক্তি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনাকে, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদেরকে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦াতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এবং মহান আল্লাহ পাক উনাকে অর্থাৎ উনাদেরকে মুহব্বত করে, তার জন্য ফরযে আইন হচ্ছে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারকসমূহ উনাদেরকে মুহব্বত করা। আর মুহব্বতের বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারকসমূহ উত্তমভাবে তা’যীম-তাকরীমের সাথে সংরক্ষণের সার্বিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা। অর্থাৎ যাতে কেউ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক ভাঙতে না পারে বা কেনো প্রকার ক্ষতি করতে না পারে এবং মুছুল্লীদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ কেন্দ্রিক কোনো ইবাদতে বিঘœ সৃষ্টি করতে না পারে। আর যে ব্যক্তি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারকসমূহ উনাদেরকে মুহব্বত করে না, সে মূলত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনাকে, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদেরকে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এবং মহান আল্লাহ পাক উনাকে অর্থাৎ উনাদেরকে মুহব্বত করে না। না‘ঊযুবিল্লাহ! অর্থাৎ সে ঈমানদার নয়; বরং কাট্টা কাফির ও চির জাহান্নামী। না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ!
আর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ سَعِيْدِ ۣ الْـخُدْرِىِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ عَنْ رَّسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَنْ رَاٰى مِنْكُمْ مُنْكَرًا فَلْيُغَيِّـرْهُ بِيَدِهٖ فَاِنْ لَّـمْ يَسْتَطِعْ فَبِلِسَانِهٖ فَاِنْ لَّـمْ يَسْتَطِعْ فَبِقَلْبِهٖ وَذٰلِكَ اَضْعَفُ الْاِيْـمَانِ.
অর্থ: “হযরত আবূ সাঈদ খুদরী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে বর্ণনা করেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমাদের কেউ যখন সম্মানিত ও পবিত্র শরীয়ত মুবারক উনার খিলাফ কোনো কাজ দেখবে, তখন সে যেন তা হাত দিয়ে বাধা দেয়। যদি হাত দিয়ে বাধা দিতে সক্ষম না হয়, তাহলে সে যেন তা মুখ দিয়ে বাধা দেয়। যদি তাতেও সম্ভব না হয়, তাহলে যেন তা অন্তরে বাধা দেয়।

অর্থাৎ অন্তরে খারাপ জেনে সেখান থেকে দূরে সড়ে যায়। এটা হচ্ছে সম্মানিত ঈমান মুবারক উনার সর্বনি¤œ স্তর।” (মুসলিম শরীফ, নাসাঈ শরীফ, মুসনাদে আহমদ ৩/৫৪, কান্যুল ‘উম্মাল ৩/৬৬, ছহীহ ইবনে হিব্বান ১/৫৪২, সুনানুল কুবরা লিল বাইহাক্বী ৬/৯৪, আল মুসনাদুল মুস্তাখরাজ লি আবী না‘ঈম ১/১৩৬, মাছাবীহুস সুন্নাহ্ লিল বাগবী ৩/৪০৭, আল আহ্কামুশ শর‘ইয়্যাতুল কুবরা লিল ইশবীলী ১/৯৭, আল ঈমান লি ইবনে মুন্দাহ্ ১/৩৪২, আদ্ র্দুরুল মানছূর ৫/৪০০, তাফসীরুল ক্বরতুবী ৪/৪৯, তাফসীরে ইবনে কাছীর ২/৯১, তাফসীরে বাগবী ২/৮৫, আল বাহ্রুল মুহীত্ব ৩/২৯০, আল জাওয়াহিরুল হুস্সান লিছ ছা‘আলাবী ১/২৩৪, তাফসীরুল ঈজী জামি‘উল বায়িন ফী তাফসীরিল কুরআন ১/২৮৭, তাফসীরে খাযিন ১/২৮১, ফাত্হুর রহমান ফী তাফসীরিল কুরআন ২/৮, আল মুর্হারারুল ওয়াজীয্ ১/৪৮৭, ফুতূহুল গাইব ৭/৩০৬, শরহুস সুন্নাহ ১৪/৩৪৯, আল আমরু বিল মা’রূফ ওয়ান নাহ্য়ু ‘আনিল মুন্কার ১/১৯, ফাত্হুল বারী লি ইবনে হাজার ১৩/৫৩, শরহুল বুখারী লি ইবনে বাত্ত্বাল ১৯/৬২, ইকমালুল মু’লিম ১/২০৮, হিলইয়াতুল আউলিয়া ১০/২৭, আদ্ দীবাজ ১/৬৩, জামি‘উল ‘উলূম ওয়াল হিকাম লি ইবনে রজব ১/৩১৯,শরহুল বুলূগ ১/৩০,‘আওনুল মা’বূদ ১২/২৮৩, আল বায়ান ওয়াত্ তা’রীফ ২/২১৭, মিরক্বাতুল মাফাতীহ্ ৮/৩২০৮, নাইলুল আত্বার ৭/২০৬, আত্ তাওদ্বীহ্ লি শরহিল জামি‘ইছ ছহীহ্ ৩২/৩৬৮, যখীরাতুল ‘উক্ববা ১৩/১০৮, আত্ তা‘ঈন ফী শরহিল আরবা‘ঈন ১/২৮৭, আল ফাত্হুল মুবীন বি শরহিল আরবা‘ঈন ১/৫৩৯, তুহ্ফাতুল আশরাফ ৩/৩৫২, রিয়াদ্বুছ ছালিহীন ১/১৪৬, আল আহ্কামুল উসত্বা লিল ইশবীলী ১/৮৭, আত্ তা’দীল ওয়াত্ তাজরীহ্ ১/৮৬, আল আহ্কামুছ ছুগরা লিল ইশবীলী ১/৯১, আল ইলমাম বি আহাদীছিল আহ্কাম ইত্যাদি)
অপর বর্ণনায় রয়েছে-
وَلَيْسَ وَرَاءَ ذٰلِكَ مِنَ الْاِيْـمَانِ حَبَّةُ خَرْدَلٍ.
অর্থ: “এরপর আর সরিষার দানা পরিমাণও সম্মানিত ঈমান মুবারক অবশিষ্ট থাকবে না।” না‘ঊযুবিল্লাহ! (মুসলিম শরীফ, মিশকাত শরীফ, ইকমালুল মু’লিম শারহু ছহীহ মুসলিম ১/২১১, আল মুফহিম ১/১৪৭, শারহুন নববী ‘আলা মুসলিম ১/১৩২, আদ দীবাজ ‘আলা মুসলিম লিস সুয়ূত্বী ১/৬৫, ফাইদ্বুল ক্বদীর শারহুল জামি‘িয়ছ ছগীর ৬/১৬৯, জামি‘উল ‘উলূম ওয়াল হিকাম ২/৩৬, দালীলুল ফালিহীন ২/১৬২, মিছবাহুত তানভীর ১/২৪৭, শারহুল আরবা‘ঈন ১/৩০, আল ইফ্ছাহ্ ২/৯৮, তুহ্ফাতুল আবরার ১/১৩১, যাখীরাতুল ‘উক্ববা ফী শারহিল মুজত্ববা ৩৭/২৯৪, আল ফাতহুর রব্বানী ১/১৯৫, ফাতহুল মুন‘ইম শারহু ছহীহ মুসলিম ১/১৯০, আত তাহ্বীর ১/৩৩৩, আল মাফাতীহ্ ফী শারহিল মাছাবীহ্ ১/২৬০, আল মু‘ঈন ১/৩৯৭, শারহুল মাছাবীহ্ লিইবনিল মালিক ১/১৬৩, আল কাওকাবুল ওয়াহ্হাজ ২/৪০৪, আত তা’ঈন ১/২৯১, আল ফাত্হুল মুবীন শারহুল আরবা‘ঈন লিইবনে হাজার হাইতামী ১/৫৪৬ ইত্যাদি)

অতএব, কেউ যদি নিজেকে ঈমানদার দাবি করতে চায়, তার জন্য ফরযে আইন হচ্ছে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক ভাঙ্গার বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিবাদ করা এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক উত্তমভাবে তা’যীম-তাকরীমের সাথে হিফাযতে অংশগ্রহণ করা।

(তথ্যসূত্র: ১. মুসলিম শরীফ, ২. নাসাঈ শরীফ, ৩. মুসনাদে আহমদ, ৪. শরহুস সুন্নাহ, ৫. ছহীহ ইবনে হিব্বান, ৬. হিলইয়াতুল আউলিয়া, ৭. তাফসীরে কুরতুবী শরীফ, ৮. শরহুল বুখারী লি ইবনে বাত্ত্বাল, ৯. মিশকাত শরীফ, ১০. ইকমালুল মু’লিম শারহু ছহীহ মুসলিম, ১১. আল মুফহিম, ১২. শারহুন নববী ‘আলা মুসলিম, ১৩. আদ দীবাজ ‘আলা মুসলিম লিস সুয়ূত্বী, ১৪. ফাইযুল ক্বদীর, ১৫. জামি‘উল ‘উলূম ওয়াল হিকাম লি ইবনে রজব, ১৬. দালীলুল ফালিহীন, ১৭. মিছবাহুত তানভীর, ১৮. আল ইফ্ছাহ্, ১৯. তুহ্ফাতুল আবরার, ২০. যাখীরাতুল ‘উক্ববা ফী শারহিল মুজত্ববা, ২১. আল ফাতহুর রব্বানী, ২২. ফাতহুল মুন‘ইম শারহু ছহীহ মুসলিম, ২৩. আত তাহ্বীর, ২৪. আল মাফাতীহ্ ফী শারহিল মাছাবীহ্, ২৫. আল মু‘ঈন, ২৬. শারহুল মাছাবীহ্ লি ইবনিল মালিক, ২৭. আল কাওকাবুল ওয়াহ্হাজ, ২৮. আত তা’ঈন, ২৯. আল ফাত্হুল মুবীন শারহুল আরবা‘ঈন লিইবনে হাজার হাইতামী, ৩০. মিরক্বাতুল মাফাতীহ্, ৩১. শরহুত ত্বীবী, ৩২. আদ্ র্দুরুল মানছূর, ৩৩. তাফসীরে ইবনে কাছীর, ৩৪. তাফসীরে বাগবী, ৩৫. আল বাহ্রুল মুহীত্ব, ৩৬. আল জাওয়াহিরুল হুস্সান লিছ ছা‘আলাবী, ৩৭. তাফসীরুল ঈজী জামি‘উল বায়িন ফী তাফসীরিল কুরআন, ৩৮. আল ইলমাম বি আহাদীছিল আহ্কাম, ৩৯. তাফসীরে ইবনে আবী হাতিম, ৪০. কান্যুল ‘উম্মাল, ৪১. ছহীহ ইবনে হিব্বান, ৪২. সুনানুল কুবরা লিল বাইহাক্বী, ৪৩. আল মুসনাদুল মুস্তাখরাজ লি আবী না‘ঈম, ৪৪. মাছাবীহুস সুন্নাহ্ লিল বাগবী, ৪৫. আল আহ্কামুশ শর‘ইয়্যাতুল কুবরা লিল ইশবীলী, ৪৬. আল ঈমান লি ইবনে মুন্দাহ্, ৪৭. তাফসীরে খাযিন, ৪৮. ফাত্হুর রহমান ফী তাফসীরিল কুরআন, ৪৯. আল মুর্হারারুল ওয়াজীয্, ৫০. ফুতূহুল গাইব, ৫১. আল আমরু বিল মা’রূফ ওয়ান নাহ্য়ু ‘আনিল মুন্কার, ৫২. ফাত্হুল বারী লি ইবনে হাজার, ৫৩. আদ্ দীবাজ, ৫৪. শরহুল বুলূগ, ৫৫. ‘আওনুল মা’বূদ, ৫৬. আল বায়ান ওয়াত্ তা’রীফ, ৫৭. নাইলুল আত্বার, ৫৮. আত্ তাওদ্বীহ্ লি শরহিল জামি‘ইছ ছহীহ্, ৫৯. যখীরাতুল ‘উক্ববা, ৬০. আত্ তা‘ঈন ফী শরহিল আরবা‘ঈন, ৬১. তুহ্ফাতুল আশরাফ, ৬১. রিয়াদ্বুছ ছালিহীন, ৬২. আল আহ্কামুল উসত্বা লিল ইশবীলী, ৬৩. আত্ তা’দীল ওয়াত্ তাজরীহ্, ৬৪. আল আহ্কামুছ ছুগরা লিল ইশবীলী ইত্যাদি)

শেয়ার করুন
পূর্ববর্তী পোষ্ট
পরবর্তী পোষ্ট