এক আপার 3rd সীজারের সময় খুবই critical অবস্থা ছিল যে, বাচ্চা এবং মা উভয়ই মারা যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল। ৬ ব্যাগ রক্ত দিতে হয়েছে এমনকি ডাক্তার I.C.U তে রাখতে বলেছে। যেখানে নরমাল সিজার করতে লাগে আধা ঘন্টা সেখানে সাড়ে তিন ঘন্টা সময় লেগেছে। ২ঘন্টা পর্যন্ত এনেসথেশিয়ার কার্যকারিতা থাকে। এনেসথেশিয়ার টাইম অভার হয়ে গিয়েছিল অনেক আগেই, আর এটা কিভাবে সম্ভব? খাছ কারামত ব্যতীত। বাচ্চা বের করা সম্ভব হচ্ছিল না, কারণ পেটের ভিতরের বিভিন্ন organ একসাথে লেগে গিয়েছিল এবং অতিরিক্ত চর্বি দ্বারা ঢেকে গিয়েছিল। ডাক্তার চর্বি সরিয়ে বাচ্চাকে বের করার চেষ্টা করে। প্রথমত বেবীর পা দু’টি বের হয় এবং দেখা যায় পা দু’টি কালো হয়ে গিয়েছে। কোন নড়াচড়া ছিলনা। অনেক চেষ্টার পর সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মুবারক উসিলাতেই অবশেষে বাচ্চা কান্না করে উঠে। (সুবাহানা উম্মিল উমাম আলাইহাস সালাম)। উক্ত সিজারের সময় সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি সরাসরি oparation theatre এ উপস্থিত ছিলেন। O.T sister আপা জানিয়েছেন উনার ২৪ বছরের অভিজ্ঞতায় এমন পৎরঃরপধষ অবস্থা আর কখনো দেখেননি। উক্ত অপারেশনের সময় রোগীর মনে হচ্ছিল যে উনি দেখছিলেন, রুমের টাইলসগুলো সব ঝড়ে পড়ে যাচ্ছে। সবকিছুই এলোমেলো মনে হচ্ছিল। উনার critical এতই খারাপ ছিল যে, উনি বার বার বলছিলেন, “ আমি মারা যাব, আমি মারা যাব।” তখন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি উনাকে বার বার ফুঁ মুবারক দিচ্ছিলেন। উক্ত পীরবোনের অবস্থা এতই condition ছিল যা বলে বুঝানো সম্ভব নয়। একমাত্র সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি উপস্থিত থাকার কারণেই উনার মুবারক উসিলায় মা ও বাচ্চা উভয়ই বেঁচে গিয়েছিল। অন্যথায় কস্মিনকালেও তা সম্ভব ছিল না, যেখানে ডাক্তার নার্স সকলেই পেরেশান হয়ে গিয়েছিল। পরবতীর্তে যে ডাক্তার operation করেছে সে বলেছে, “আপনি ছিলেন দেখেই operation successfull হয়েছে এবং patient বেঁচে গিয়েছে।” নচেৎ কস্মিনকালেও সম্ভব ছিল না। সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি পুরো বিষয়টিই কুদরতময় ভাবে সংঘটিত করেন এবং তিনিই এই কঠিন বিপদ থেকে রক্ষা করেন, দয়া দান ইহসান মুবারক করে নেক হায়াত দান করেন, সর্বাবস্থায় সকল পরিস্থিতিতে কামিয়াবী মুবারক দান করেন। (সুবহানা উম্মিল উমাম আলাইহাস সালাম)
কারামতে মুত্বহ্হারাহ, মুত্বহহিরাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম-১৯
এক আপার 3rd সীজারের সময় খুবই critical অবস্থা ছিল যে, বাচ্চা এবং মা উভয়ই মারা যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল। ৬ ব্যাগ রক্ত দিতে হয়েছে এমনকি ডাক্তার I.C.U তে রাখতে বলেছে। যেখানে নরমাল সিজার করতে লাগে আধা ঘন্টা সেখানে সাড়ে তিন ঘন্টা সময় লেগেছে। ২ঘন্টা পর্যন্ত এনেসথেশিয়ার কার্যকারিতা থাকে। এনেসথেশিয়ার টাইম অভার হয়ে গিয়েছিল অনেক আগেই, আর এটা কিভাবে সম্ভব? খাছ কারামত ব্যতীত। বাচ্চা বের করা সম্ভব হচ্ছিল না, কারণ পেটের ভিতরের বিভিন্ন organ একসাথে লেগে গিয়েছিল এবং অতিরিক্ত চর্বি দ্বারা ঢেকে গিয়েছিল। ডাক্তার চর্বি সরিয়ে বাচ্চাকে বের করার চেষ্টা করে। প্রথমত বেবীর পা দু’টি বের হয় এবং দেখা যায় পা দু’টি কালো হয়ে গিয়েছে। কোন নড়াচড়া ছিলনা। অনেক চেষ্টার পর সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মুবারক উসিলাতেই অবশেষে বাচ্চা কান্না করে উঠে। (সুবাহানা উম্মিল উমাম আলাইহাস সালাম)। উক্ত সিজারের সময় সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি সরাসরি oparation theatre এ উপস্থিত ছিলেন। O.T sister আপা জানিয়েছেন উনার ২৪ বছরের অভিজ্ঞতায় এমন পৎরঃরপধষ অবস্থা আর কখনো দেখেননি। উক্ত অপারেশনের সময় রোগীর মনে হচ্ছিল যে উনি দেখছিলেন, রুমের টাইলসগুলো সব ঝড়ে পড়ে যাচ্ছে। সবকিছুই এলোমেলো মনে হচ্ছিল। উনার critical এতই খারাপ ছিল যে, উনি বার বার বলছিলেন, “ আমি মারা যাব, আমি মারা যাব।” তখন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি উনাকে বার বার ফুঁ মুবারক দিচ্ছিলেন। উক্ত পীরবোনের অবস্থা এতই condition ছিল যা বলে বুঝানো সম্ভব নয়। একমাত্র সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি উপস্থিত থাকার কারণেই উনার মুবারক উসিলায় মা ও বাচ্চা উভয়ই বেঁচে গিয়েছিল। অন্যথায় কস্মিনকালেও তা সম্ভব ছিল না, যেখানে ডাক্তার নার্স সকলেই পেরেশান হয়ে গিয়েছিল। পরবতীর্তে যে ডাক্তার operation করেছে সে বলেছে, “আপনি ছিলেন দেখেই operation successfull হয়েছে এবং patient বেঁচে গিয়েছে।” নচেৎ কস্মিনকালেও সম্ভব ছিল না। সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি পুরো বিষয়টিই কুদরতময় ভাবে সংঘটিত করেন এবং তিনিই এই কঠিন বিপদ থেকে রক্ষা করেন, দয়া দান ইহসান মুবারক করে নেক হায়াত দান করেন, সর্বাবস্থায় সকল পরিস্থিতিতে কামিয়াবী মুবারক দান করেন। (সুবহানা উম্মিল উমাম আলাইহাস সালাম)