পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
عَنْ حَضْرَتْ أَبُو هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعالٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِيّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ اِذَا اَحَبَّ اللهُ الْعَبْدَ نَادَى جِبْرِيْلَ اِنَّ اللهَ يُـحِبُّ فُلاَنًا فَأَحْبِبْهُ. فَيُحِبُّهٗ جِبْرِيلُ، فَيُنَادِيْ جِبْرِيلُ فِيْ أَهْلِ السَّمَاءِ اِنَّ اللهَ يُـحِبُّ فُلاَنًا فَأَحِبُّوْهُ. فَيُحِبُّهٗ أَهْلُ السَّمَاءِ، ثُـمَّ يُوْضَعُ لَهُ الْقَبُوْلُ فِي الاَرْضِ.
অর্থ : “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যখন যে কেউ মহান আল্লাহ পাক উনার নৈকট্যশীল বান্দা হন তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাকে মুহব্বত করেন এবং মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম উনাকে ডেকে বলেন, হে হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম! আমি অমুক বান্দাকে মুহব্বত করি, ফলে আপনিও উনাকে মুহব্বত করুন। তখন হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি ঐ ব্যক্তিকে মুহব্বত করতে থাকেন এবং সেই ব্যক্তির নাম আসমানে ঘোষণা করে দেয়া হয়, তখন আসমানবাসীও সেই ব্যক্তিকে মুহব্বত করতে শুরু করেন। একইভাবে ঐ ব্যক্তির নাম যমীনে ঘোষণা করে দেয়া হয় তখন যমীনবাসীও উনাকে মুহব্বত করতে থাকেন। এভাবে সেই ব্যক্তি উনার নাম সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে।” (বুখারী শরীফ)
যখন ১৮৮৪ সালে প্রথম প্রাইম মেরিডিয়ান (পৃথিবীর মূল মধ্য রেখা) সম্মেলন হয় তখন ফ্রান্স ভোট দেয়া থেকে বিরত থাকে এবং দীর্ঘ সময় সে তার মেরিডিয়ানকেই প্রাইম মেরিডিয়ান বলে বিবেচনা করে। তাতে কিন্তু ফ্রান্সের সমস্যা হয়নি। আন্তর্জাতিকভাবে এখন স্বীকৃত না হলেও একদিন হবে। আর কাফিররা কি মানলো আর কি মানলো না তাতে কিছু আসে যায় না। একদিন অবশ্যই মানতে বাধ্য থাকবে।
দ্বিতীয়ত ইসলাম উনার বিষয়টি এমন যে, প্রথমে নিজে আমল করতে হয় পরে তা মানুষের কাছে ছড়িয়ে দিতে হয়। সুতরাং আমরা যদি সবাই নিজে শামসী সন ব্যবহার শুরু করি তবে তা একদিন ছড়িয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। আর যত মানুষকে জানানো হবে ততই এর ব্যবহারের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
পৃথিবীর সকল কম্পিউটার, ইলেকট্রনিক ডিভাইস, নেটওয়ার্কে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার দেয়া আছে। এই নতুন পদ্ধতি কিভাবে পুরনো পদ্ধতিকে অপসারণ করবে? এই বিষয়টি নির্ভর করবে মুসলিম বিশ্বের মধ্যে একতা এবং খিলাফত ব্যবস্থার উপর। এক সময় মুসলমানগণ বিশ্ব শাসন করেছে তখন উনাদের আইন প্রতিষ্ঠিত ছিল। পরে কাফির বেনিয়া বৃটিশরা তাদের সময়কালে তাদের আইন চাপিয়েছে। এখন সা¤্রাজ্যবাদীদের আইন চাপানো আছে মুসলিম বিশ্বসহ সকল দেশে। কিন্তু এদের এখন ভগ্ন দশা। আবারো ইসলাম জেগে উঠবে আর সম্মানিত ইসলাম অনুযায়ী নিয়ন্ত্রিত হবে এই বিশ্ব। ইনশাআল্লাহ। তখন সহজেই বিশ্বের সর্বত্র আত তাক্বউইমুশ শামসী সনই প্রচলিত হবে। ইনশাআল্লাহ।
عَنْ حَضْرَتْ أَبُو هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعالٰى عَنْهُ عَنِ النَّبِيّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ اِذَا اَحَبَّ اللهُ الْعَبْدَ نَادَى جِبْرِيْلَ اِنَّ اللهَ يُـحِبُّ فُلاَنًا فَأَحْبِبْهُ. فَيُحِبُّهٗ جِبْرِيلُ، فَيُنَادِيْ جِبْرِيلُ فِيْ أَهْلِ السَّمَاءِ اِنَّ اللهَ يُـحِبُّ فُلاَنًا فَأَحِبُّوْهُ. فَيُحِبُّهٗ أَهْلُ السَّمَاءِ، ثُـمَّ يُوْضَعُ لَهُ الْقَبُوْلُ فِي الاَرْضِ.
অর্থ : “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যখন যে কেউ মহান আল্লাহ পাক উনার নৈকট্যশীল বান্দা হন তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাকে মুহব্বত করেন এবং মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম উনাকে ডেকে বলেন, হে হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম! আমি অমুক বান্দাকে মুহব্বত করি, ফলে আপনিও উনাকে মুহব্বত করুন। তখন হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি ঐ ব্যক্তিকে মুহব্বত করতে থাকেন এবং সেই ব্যক্তির নাম আসমানে ঘোষণা করে দেয়া হয়, তখন আসমানবাসীও সেই ব্যক্তিকে মুহব্বত করতে শুরু করেন। একইভাবে ঐ ব্যক্তির নাম যমীনে ঘোষণা করে দেয়া হয় তখন যমীনবাসীও উনাকে মুহব্বত করতে থাকেন। এভাবে সেই ব্যক্তি উনার নাম সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে।” (বুখারী শরীফ)
যখন ১৮৮৪ সালে প্রথম প্রাইম মেরিডিয়ান (পৃথিবীর মূল মধ্য রেখা) সম্মেলন হয় তখন ফ্রান্স ভোট দেয়া থেকে বিরত থাকে এবং দীর্ঘ সময় সে তার মেরিডিয়ানকেই প্রাইম মেরিডিয়ান বলে বিবেচনা করে। তাতে কিন্তু ফ্রান্সের সমস্যা হয়নি। আন্তর্জাতিকভাবে এখন স্বীকৃত না হলেও একদিন হবে। আর কাফিররা কি মানলো আর কি মানলো না তাতে কিছু আসে যায় না। একদিন অবশ্যই মানতে বাধ্য থাকবে।
দ্বিতীয়ত ইসলাম উনার বিষয়টি এমন যে, প্রথমে নিজে আমল করতে হয় পরে তা মানুষের কাছে ছড়িয়ে দিতে হয়। সুতরাং আমরা যদি সবাই নিজে শামসী সন ব্যবহার শুরু করি তবে তা একদিন ছড়িয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। আর যত মানুষকে জানানো হবে ততই এর ব্যবহারের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
পৃথিবীর সকল কম্পিউটার, ইলেকট্রনিক ডিভাইস, নেটওয়ার্কে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার দেয়া আছে। এই নতুন পদ্ধতি কিভাবে পুরনো পদ্ধতিকে অপসারণ করবে? এই বিষয়টি নির্ভর করবে মুসলিম বিশ্বের মধ্যে একতা এবং খিলাফত ব্যবস্থার উপর। এক সময় মুসলমানগণ বিশ্ব শাসন করেছে তখন উনাদের আইন প্রতিষ্ঠিত ছিল। পরে কাফির বেনিয়া বৃটিশরা তাদের সময়কালে তাদের আইন চাপিয়েছে। এখন সা¤্রাজ্যবাদীদের আইন চাপানো আছে মুসলিম বিশ্বসহ সকল দেশে। কিন্তু এদের এখন ভগ্ন দশা। আবারো ইসলাম জেগে উঠবে আর সম্মানিত ইসলাম অনুযায়ী নিয়ন্ত্রিত হবে এই বিশ্ব। ইনশাআল্লাহ। তখন সহজেই বিশ্বের সর্বত্র আত তাক্বউইমুশ শামসী সনই প্রচলিত হবে। ইনশাআল্লাহ।