মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি) ওহী মুবারক ব্যতীত কোনো কথা মুবারকও বলেন না এবং কোনো কাজ মুবারকও করেন না।” সুবহানাল্লাহ!



সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং নিজেই বাল্যবিবাহ মুবারক করেছেন। যা মূলতঃ মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র ওহী মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! কাজেই বাল্যবিবাহের বিরুদ্ধে বলা মানে স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরই বিরুদ্ধে বলা; যা কাট্টা কুফরী, জাহান্নামী হওয়ারও কারণ। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!

অতএব হক্কানী-রব্বানী, আলিম-উলামা অর্থাৎ মসজিদের ইমাম-খতীব, মাদরাসার শিক্ষক, ওয়ায়িযসহ উনাদের সকলের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সরকারসহ সর্বস্তরের জনগণকে বাল্যবিবাহ সম্পর্কে ছহীহ ইলম ও সমঝ দেয়া। আর সরকারের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- বাল্যবিবাহ বিরোধী আইন তুলে নিয়ে বাল্যবিবাহ বিরোধী সকল কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া এবং বাল্যবিবাহকে সুন্নাত হিসেবে মেনে নেয়া।

শেয়ার করুন
পূর্ববর্তী পোষ্ট
পরবর্তী পোষ্ট